রাত পোহালেই সেই মুহূর্ত। যা দেখার জন্য শত শত প্রাণ আত্মবলিদান দিয়েছে। ২০০ বছরের ইংরেজের দাসত্ব থেকে বেরিয়ে এসে ভারত পেয়েছিল মুক্তির স্বাদ। ১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট। ভারতের স্বাধীনতা পাওয়ার এই দিনটি পূর্ণ করল ৭৫ বছর। গর্বের এই ৭৫ কে স্মরণ করছেন প্রতিটি দেশবাসী। ১৫ অগাস্ট স্বাধীনতা দিবসের দিন স্মরণ করা যাক দেশের মণীষীদের। স্মরণ করা যাক স্বাধীনতা আন্দোলনের শহিদদের। দেখে নেওয়া যাক, স্বাধীনতা সংগ্রামের পথিকৃত নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু থেকে শুরু করে মহাত্মা গান্ধীর কিছু উক্তি। যে উক্তিগুলিকে স্বাধীনতা দিবসের দিন আপনি পাঠাতে পারেন শুভেচ্ছা বার্তা হিসাবেও। যাতে স্মরণে থাকে মণীষীদের আত্মত্যাগ।
-স্বামী বিবেকানন্দের বিশেষ উক্তি- ‘ ওঠো… জাগো.. এবং যতক্ষণ পর্যন্ত নিজের লক্ষে পৌঁছতে না পারো থেমো না।’
-'তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব,' এই বার্তা দিয়ে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু উজ্জিবীত করেছিলেন এক জনজাতিকে। শুরু হয়েছিল লড়াইয়ের এক অক্লান্ত সফর। যার শেষ লগ্নে এসেছিল স্বাধীনতা।
-রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, ‘যেখানে জাতির চিন্তা ও পদক্ষেপ স্বাধীনতার দিকে- হে বিধাতা, আমার দেশকে জেগে থাকতে দিন।’
-বাল গঙ্গাধর তিলক বলেছিলেন, ‘ স্বরাজ আমার জন্মগত অধিকার এবং আমি তা অর্জন করবই।’
-শুভেচ্ছা হিসাবে পাঠাকে পারেন, ‘ভারতবর্ষ তুমি নিখিলের সূর্যের ভালবাসা। বেদ বেদান্ত উপনিষধের বহু সাধনার ভাষা। ভারত তুমি কোমল মাটি শত বিরহের গান। জন্মভূমি মা গো আমার আকাশের কলতান।’
-ভগৎ সিং বলেছিলেন- ‘বোমা ও পিস্তল দিয়ে বিপ্লব হয় না। বিপ্লবের তীক্ষ্ণ ধারনাগুলি পাথরের মতোই শান দিয়ে তীক্ষ্ণ করে তোলা প্রয়োজন হয়।’
-নেতাজি জাতিকে উদ্বুদ্ধ করতে বলেছিলেন, ‘ স্বাধীনতা কেউ দেয় না, অর্জন করে নিতে হয়।'